
শিশুরাতো হামাগুড়ি দিবেই। হাঁটা শুরুর আগে তারা হামাগুড়ি দেয়। হামাগুড়ির সময় তারা দুই হাত এবং দুই হাঁটুতে ভর দিয়ে সামনের দিকে অগ্রসর হয়। এভাবে চলাচল করার ফলে তাদের হাড় ও মাংসপেশি শক্ত হয়। হাড়ের জয়েন্টগুলো আরো পরিনত হয় যা পরবর্তীতে তাড়াতাড়ি হাটতে শিখতে সহায়তা করে। শিশুকে ভারসাম্য করতে শেখায়।
সাধারণত শিশুরা ঘরের শক্ত মেঝেতে হামাগুড়ি দেয়। এই শক্ত মেঝের উপর হামাগুড়ি দেয়ার ফলে শিশুদের হাঁটুতে ক্ষতের সৃষ্টি হতে পারে অথবা দাগ পরতে দেখা যায়। সারাদিন হামাগুড়ির ফলে হাঁটুতে ব্যাথাউ করতে পারে। তাই শিশুর হাঁটুতে আলতো করে ম্যাসাজ করতে পারেন।
হামাগুড়ি ক্ষত থেকে মুক্তির আরেকটি সহজ সমাধান হচ্চে নি-প্যাড। এই নি-প্যাড গুলো শিশুদের নরম মাংসপেশির কথা মাথায় রেখে নরম এবং ফ্লেক্সিবল ভাবে তৈরি করা হয়। নি-প্যাড শক্ত মেঝে থেকে শিশুর নরম পেশিগুলোকে সুরক্ষা দেয়। তাই দিন শেষে হাঁটু কাঁটা ছেঁড়ার ভয় থাকেনা।
তবে অবশ্যই সারাদিন নি-প্যাড পরানো যাবে না। নির্দিষ্ট সময় পজন্ত পরিয়ে রাখবেন এবং তারপর খুলে রাখতে হবে।
নি-প্যাড পরানো অবস্থায় শিশু তার হাঁটুর মাংসপেশি সরবচ্চো নড়াচড়া করতে পারে না, তাই নি-প্যাড সবসময় ব্যবহার না করাই ভাল।
সুপার কিডসে বাচ্চাদের উন্নত মানের নি-প্যাড সুলভ মূল্যে পাওয়া যায়।
Comments (0)
Leave a reply
You must be logged in to post a comment.